শিরোনাম
দক্ষিণখানে বিএনপির রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ তরুন ও চৌকস পুলিশ কর্মকর্তার সাহসিকতায় ছিনতাইকারী আটক মাদার তেরেসা গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড পেলেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির মহাসচিব সগীর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার এসআই রেজাউলের মাদক ও মামলা বাণিজ্য রেজিস্ট্রার মামুন এর বিরুদ্ধে হত্যা, নারী কেলেঙ্কারীসহ নানা অভিযোগ তারেক রহমান কে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে  বেকুসুর খালাস প্রদান করায় উত্তরায় আনন্দ মিছিল দল বেঁধে যুবদল নেতার উপর হামলা,থানায় মামলা, ফেসবুকে অপপ্রচারের শিকার – শাকিল বকেয়া বেতনের দাবিতে মাহমুদ জিন্স ডিএমডিকে শ্রমিকরা পিটিয়ে রক্তাক্ত করেছে বিএনপি নেতা সেলিমের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড় অরাজনৈতিক ডিজিটাল প্লাটফর্ম “সংযোগ নোফেল” এর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ০৯:০২ অপরাহ্ন

সিদ্ধার্থকে কেন মন দিয়েছিলেন কিয়ারা?

রিপোটারের নাম / ১৪৫ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় দম্পতি কিয়ারা আদভানি এবং সিদ্ধার্থ মালহোত্রা। গত বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি রাজস্থানের জয়সালমেরে গাঁটছড়া বাধেন তারা। তারপর থেকেই প্রকাশ্যে নজর কেড়েছে তাদের রসায়ন। পোশাকের দিক দিয়ে হোক অথবা একে অপরকে সাপোর্ট করার বিষয় হোক, দুজনেই কিন্তু রাখঢাক করেন না।এদিকে, কিয়ারা সম্প্রতি শেয়ার করেছেন কিভাবে এবং কখন তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে সিদ্ধার্থ তার জন্য ‘একজন’।

আনন্দবাজার অনলাইনের খবরে বলা হয়েছে, গত ৭ ফেব্রুয়ারি ছিল কিয়ারা এবং সিদ্ধার্থের প্রথম বিবাহবার্ষিকী। ‘শেরশাহ’ ছবিতে সিড-কিয়ারার পর্দার রোম্যান্সে বুঁদ হয়েছিলেন দর্শকরা। পর্দার প্রেম গড়ায় বাস্তবেও। ওই ছবির শুটিংয়ের সময়ই মন দেওয়া-নেওয়া হয় দুজনের। সেই প্রেম পরিণতি পেয়েছিল গত বছর। জয়সলমেরের সূর্যগড় প্রাসাদে রাজকীয় ভাবে বিয়ে সারেন কিয়ারা-সিদ্ধার্থ। সেই বিয়ের বয়স হলো এক বছর। বিবাহবার্ষিকীর পরে কিয়ারা জানিয়ে দিলেন কেন মন দিয়েছিলেন সিদ্ধার্থকে? কিয়ারার কথায়, ‘আমার কাছে সিদ্ধার্থ হল সবচেয়ে স্বস্তির জায়গা। আমি যখনই সিদ্ধার্থের সঙ্গে থাকি, মনে হয় আমি বাড়িতে আছি। মনে হয় কাছের মানুষের সঙ্গে আছি। সিদ্ধার্থকে বেছে নেওয়ার জন্য আর কিছু দরকার ছিল না।’

সিদ্ধার্থকে দেখে কখনো কি কিয়ারার মনে হয়েছে যে এমনই কাউকে খুঁজছিলেন? কিয়ারা বলেন, ‘এমন কোনো মুহূর্ত তৈরি হয়নি যা দেখে মনে হবে আমি তো একেই চাইছিলাম। কিন্তু আমার সিডের সঙ্গে কথা বলতে, গল্প করতে ভালো লাগত। সিদ্ধার্থকে আমি অত্যন্ত বিশ্বাস করি। ব্যক্তিগত জীবনে এবং পেশাগত জীবনেও সিদ্ধার্থের মতো বিশ্বাসযোগ্য আর কাউকে মনে হয়নি।’

 


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ