শিরোনাম
কুড়িগ্রাম আইনজীবী সমিতি নির্বাচন, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি-সমর্থিত ১৭ প্রার্থী জয়ী হজ নিয়ে প্রতারণা: বিএনপি নেতা মোহাম্মদ হাসিমের নামে নতুন চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস দক্ষিণখানে বিএনপির রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ তরুন ও চৌকস পুলিশ কর্মকর্তার সাহসিকতায় ছিনতাইকারী আটক মাদার তেরেসা গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড পেলেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির মহাসচিব সগীর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার এসআই রেজাউলের মাদক ও মামলা বাণিজ্য রেজিস্ট্রার মামুন এর বিরুদ্ধে হত্যা, নারী কেলেঙ্কারীসহ নানা অভিযোগ তারেক রহমান কে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে  বেকুসুর খালাস প্রদান করায় উত্তরায় আনন্দ মিছিল দল বেঁধে যুবদল নেতার উপর হামলা,থানায় মামলা, ফেসবুকে অপপ্রচারের শিকার – শাকিল বকেয়া বেতনের দাবিতে মাহমুদ জিন্স ডিএমডিকে শ্রমিকরা পিটিয়ে রক্তাক্ত করেছে
সোমবার, ০৩ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:১৬ পূর্বাহ্ন

সবচেয়ে বেশি যক্ষ্মা রোগীকে দত্তক নিয়ে প্রশংসিত মিমি

রিপোটারের নাম / ১৯৭ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

যক্ষ্মা রোগ নিরাময়ে তিনটি পুরস্কার পেয়েছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য। যক্ষ্মা রোগ নিরাময়ের জন্য নেওয়া পদক্ষেপের জন্য তিনটি ক্ষেত্রে বাংলাকে পুরস্কারে সম্মানিত করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। আর সেখানে বিশেষ অবদান আছে মিমি চক্রবর্তীরও।

এই তিন বিভাগ হলো- সব জেলায় বেসরকারি হাসপাতালে সব থেকে বেশি যক্ষ্মা রোগীর নাম নথিভুক্ত করা, গোটা দেশের মধ্যে যক্ষ্মা রোগীদের নাম নথিভুক্ত করা এবং রোগীদের এই রোগের সুনির্দিষ্ট ওষুধ খাওয়ানোর। তৃতীয় বিভাগে প্রথম হয়েছে বাংলা। প্রথমটিতে দ্বিতীয় এবং গোটা দেশে যক্ষ্মা রোগীদের নাম নথিভুক্ত করার বিষয়ে তৃতীয় হয়েছে এই রাজ্য।

শুধু তাই নয়, এই তিন বিভাগ ছাড়াও যক্ষ্মা রোগীদের দেখাশোনা করা হোক বা তাদের দত্তক নেওয়া সেসব ক্ষেত্রেও বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন বাংলা। আর এখানেই হাত আছে মিমি চক্রবর্তীর।

মিমি চক্রবর্তী বাংলায় সব থেকে বেশি যক্ষ্মা রোগীকে দত্তক নিয়েছেন। দায়িত্ব নিয়ে তাদের দেখাশোনা করে সারিয়ে তুলছেন তিনি। বাংলায় যক্ষ্মা রোগী যারা আক্রান্ত তাদের দারুণ সেবা করা হচ্ছে বলেও জানানো হয়েছে। ওষুধের পাশাপাশি তাদের খাবার দাবারের দিকেও দেখভাল করা হচ্ছে।

দেশের যে কোনো নাগরিক যক্ষ্মা রোগীদের চিকিৎসা চলাকালীন তাদের খাবার যেমন ডাল, ডিম, মাংস, ইত্যাদির মতো পুষ্টিকর খাবারের ব্যবস্থা করতে পারে। তারা নিক্ষয় মিত্র কর্মসূচির আওতায় যে কোনো যক্ষ্মা রোগীকে ছয় মাস থেকে শুরু করে তিন বছরের জন্য দত্তক নিতে পারে। আর এই ক্ষেত্রেই মিমি রাজ্যে সবচেয়ে বেশি যক্ষ্মা রোগীকে দত্তক নিয়েছেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ