শিরোনাম
দক্ষিণখানে বিএনপির রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ তরুন ও চৌকস পুলিশ কর্মকর্তার সাহসিকতায় ছিনতাইকারী আটক মাদার তেরেসা গোল্ডেন অ্যাওয়ার্ড পেলেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক সোসাইটির মহাসচিব সগীর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার এসআই রেজাউলের মাদক ও মামলা বাণিজ্য রেজিস্ট্রার মামুন এর বিরুদ্ধে হত্যা, নারী কেলেঙ্কারীসহ নানা অভিযোগ তারেক রহমান কে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে  বেকুসুর খালাস প্রদান করায় উত্তরায় আনন্দ মিছিল দল বেঁধে যুবদল নেতার উপর হামলা,থানায় মামলা, ফেসবুকে অপপ্রচারের শিকার – শাকিল বকেয়া বেতনের দাবিতে মাহমুদ জিন্স ডিএমডিকে শ্রমিকরা পিটিয়ে রক্তাক্ত করেছে বিএনপি নেতা সেলিমের বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড় অরাজনৈতিক ডিজিটাল প্লাটফর্ম “সংযোগ নোফেল” এর আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ০৮:০৭ অপরাহ্ন

বিএনপির মহাসচিব হওয়ার গুঞ্জন নিয়ে যা বললেন কর্নেল অলি

রিপোটারের নাম / ১৪৩ বার এই সংবাদটি পড়া হয়েছে
প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৪

অস্থায়ী মহাসচিব হয়ে বিএনপিতে যোগ দিচ্ছেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) অলি আহমদ—রাজনৈতিক অঙ্গনে এমন গুঞ্জন চলছে কয়েক দিন ধরে। এ বিষয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন কর্নেল অলি আহমদ।
শুক্রবার রাজধানীর মগবাজারে এলডিপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গণতান্ত্রিক সাংস্কৃতিক দল আয়োজিত এক আলোচনাসভা ও ইফতার মাহফিলে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে কর্নেল অলি বলেন, ‘আমিও গুঞ্জন শুনছি। আমার ইনফরমেশন গুঞ্জনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ।’
কোনো কোনো গণমাধ্যমে কর্নেল অলির বিএনপিতে যোগদানের খবর বেরিয়েছে। বলা হচ্ছে— বিএনপি ছেড়ে যাওয়া এই নেতা আবার ফিরছেন বিএনপিতেই, নেতৃত্ব দেবেন সামনে থেকে।
এসব নিয়ে জানতে চাইলে বিষয়টি এড়িয়ে যান এবং বলেন, আমি তো একটা দলের প্রধান আছিই।

আপনাকে যদি মহাসচিবের দায়িত্ব দেওয়া হয়, তা হলে আপনি কি রাজি হবেন?—এমন প্রশ্নের জবাবে কর্নেল অলি বলেন, হাইপোথিক্যাল বা সম্ভাব্য বিষয় নিয়ে রমজান মাসে আলোচনা করা কি ঠিক হবে? যেখানে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাচ্ছি— মিথ্যা বলার জন্য, হারাম খাওয়ার জন্য, অন্যায় কাজ করার জন্য। আজকে আবার আরেকটি অন্যায় কাজ করে রোজাটা নষ্ট করে লাভ আছে? রোজা নষ্ট করতে চাই না আমি।

প্রসঙ্গত, রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল অলি আহমদ প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বিএনপির রাজনীতিতে ছিলেন। তিনি সবশেষ দলটির সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারণী ফোরাম জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ছিলেন। ২০০১ সালে জামায়াত প্রশ্নে তার সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব বাড়ে। পরে তিনি দল থেকে বেরিয়ে গিয়ে নতুন দল গড়েন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ